অনেকের মতো শাহ আবদুল করিমের সান্নিধ্যে যাওয়ার ‘সৌভাগ্য’ হয়েছিল আমারও। তাঁর লেখা বিরহের গানগুলোই তাঁর প্রতি আমাকে অনুরক্ত করেছিল। তবে ঘনিষ্ট হয়েছিলাম সাংবাদিকতার কারনে। দৈনিক যুগভেরী পরিবারের ঘনিষ্ঠজন ছিলেন বাউলসম্রাট শাহ আবদুল করিম। সিলেটে এলে জ্যোতি মঞ্জিলে আসতেন। অনেক সময় রাত্রিযাপনও করতেন তিনি জ্যোতি মঞ্জিলের অতিথিশালায়। যুগভেরীর সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতিপড়ুন…

‘তোমরা আমাকে বিদায় দাও। আমি চলে যেতে চাই। আর আটকে রেখ না। এবার যেতে দাও।’ আমি বললাম, এত সহজে আপনাকে আমরা ছাড়ব না। অন্তত শতবর্ষ আমাদের সাথেই থাকতে হবে। একটু আবেগ-আপ্লুত হয়ে বললেন-‘এখন বেঁচে থাকা মানেই কষ্টের, যন্ত্রণার; কষ্ট ভাল লাগে না।’ প্রশ্ন করলেন-‘আমি বোধহয় পূর্ব জন্মে কোনো অপরাধ করেছিলাম,পড়ুন…

‘অর্পিত সম্পত্তি প্রতিরোধ আন্দোলন সিলেট’র ব্যানারে নগরীর রাজপথ তখন সরগরম। প্রায় প্রতিদিনই কোন না কোন কর্মসূচী পালিত হচ্ছিল। তৎকালীন জেলা প্রশাসক আবুল হোসেন কর্তৃক ‘সিংহ বাড়ি’র লীজ প্রদানের ঘটনায় তখন এক প্লাটফর্মে এসে দাঁড়ায় সিলেটের সুধীমহল। কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্মৃতি বিজড়িত এই বাড়িটিকে অনাগরিক সম্পত্তি আখ্যা দিয়ে লীজ প্রদান করাপড়ুন…