
স্টাফ রিপোর্টার : মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সাংবাদিকতায় বজলুর রহমান স্মৃতিপদক ২০১৩ পেয়েছেন লেখক সাংবাদিক, গবেষক অপূর্ব শর্মা। রবিবার বিকেলে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলতয়ানে রাষ্ট্রপতি মো: আবদুল হামিদের কাছ থেকে দেশের অন্যতম এই পুরস্কার গ্রহন করেন তিনি। তার হাতে রাষ্ট্রপতি ক্রেষ্ট ও ১ লাখ টাকার চেক তুলে দেন।
দৈনিক যুগভেরীতে বিগত ডিসেম্বর মাসে প্রকাশিত ‘চা বাগানে গণহত্যা’ শীর্ষক ধারাবাহিক অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের জন্য শ্রেষ্ঠ প্রতিবেদক হিসেবে প্রিন্ট মিডিয়া ক্যাটাগরীতে তাকে এই পুরস্কারে ভূষিত করা হয়।
১৯৭৯ সালে মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল উপজেলার হরিনাকান্দি গ্রামে জন্মগ্রহনকারী অপূর্ব শর্মা দেড় দশক ধরে সাংবাদিকতার সাথে যুক্ত। বর্তমানে তিনি দৈনিক যুগভেরীর নির্বাহী সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন। সাংবাদিকতার পাশাপাশি অপূর্ব শর্মা লেখালেখি ও গবেষনার সাথেও যুক্ত।
২০১০ সালে ‘সিলেটে যুদ্ধাপরাধ ও প্রাসঙ্গিক দলিলপত্র’ গবেষনা গ্রন্থের জন্য তিনি ‘এইচএসবিসি-কালি ও কলম তরুণ সাহিত্য পুরস্কার’ লাভ করেন। তার উলে¬খযোগ্য গ্রন্থগুলো হচ্ছে, ‘অনন্য মুক্তিযোদ্ধ জগৎজ্যোতি’, ‘বিপ্লবী অসিত ভট্টাচার্য’, ‘বীরাঙ্গনা কথা’, মুক্তিপথের অভিযাত্রী আমিনূর রশীদ চৌধূরী,’ ‘ফিরে আসেনি ওরা’, ‘মুক্তিসংগ্রামে নারী’।
তার হাতে রাষ্ট্রপতি ক্রেষ্ট ও ১ লাখ টাকার চেক তুলে দেন। দৈনিক যুগভেরীতে বিগত ডিসেম্বর মাসে প্রকাশিত ‘চা বাগানে গণহত্যা’ শীর্ষক ধারাবাহিক অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের জন্য শ্রেষ্ঠ প্রতিবেদক হিসেবে প্রিন্ট মিডিয়া ক্যাটাগরীতে তাকে এই পুরস্কারে ভূষিত করা হয়।
১৯৭৯ সালে মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল উপজেলার হরিনাকান্দি গ্রামে জন্মগ্রহনকারী অপূর্ব শর্মা দেড় দশক ধরে সাংবাদিকতার সাথে যুক্ত। বর্তমানে তিনি দৈনিক যুগভেরীর নির্বাহী সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন। সাংবাদিকতার পাশাপাশি অপূর্ব শর্মা লেখালেখি ও গবেষনার সাথেও যুক্ত। ২০১০ সালে ‘সিলেটে যুদ্ধাপরাধ ও প্রাসঙ্গিক দলিলপত্র’ গবেষনা গ্রন্থের জন্য তিনি ‘এইচএসবিসি-কালি ও কলম তরুণ সাহিত্য পুরস্কার’ লাভ করেন।
তার উল্লেখযোগ্য গ্রন্থগুলো হচ্ছে, ‘অনন্য মুক্তিযোদ্ধ জগৎজ্যোতি’, ‘বিপ্লবী অসিত ভট্টাচার্য’, ‘বীরাঙ্গনা কথা’, মুক্তিপথের অভিযাত্রী আমিনূর রশীদ চৌধূরী,’ ‘ফিরে আসেনি ওরা’, ‘মুক্তিসংগ্রামে নারী’।